1. news@dainikkurigramjanopad.online : দৈনিক কুড়িগ্রাম জনপথ :
  2. info@www.dainikkurigramjanopad.online : দৈনিক কুড়িগ্রাম জনপথ :
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাথরডুবি গ্রামে দুর দুরান্ত থেকে আসছে রসপ্রেমীরা। কুড়িগ্রামে নারী ও কন্যা শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ব্রাকের কর্মশালা। কুড়িগ্রাম-১ আসনে ছয় প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল, নির্বাচনী মাঠে উত্তাপ। কুড়িগ্রাম -১ আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মো: আনোয়ারুল ইসলামের মনোনয়ন দাখিল। কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচির উদ্বোধন। ।। কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে বাড়ছে শীত–কুয়াশার দাপট, আগুন জ্বালিয়ে ঠান্ডা নিবারণের চেষ্টা। কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি, ঠান্ডাজনিত রোগে কাবু শিশু ও বৃদ্ধরা। ভূরুঙ্গামারীতে শিশুধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ,অভিযুক্তর কাছে টাকা নিয়ে মসজিদ ও পানি নিষ্কাশনের কাজে ব্যয়। বিয়ের সাজে নয়, কাফনের চাদরে ফারুক :মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ পাথর ডুবি। ভুরুঙ্গামারীতে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত, একজন গুরুতর আহত।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি, ঠান্ডাজনিত রোগে কাবু শিশু ও বৃদ্ধরা।

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি, ঠান্ডাজনিত রোগে কাবু শিশু ও বৃদ্ধরা।

।।গোলাম মোস্তফা।। ভূরুঙ্গামারী।।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় হঠাৎ করেই তীব্র শীতের প্রকোপ বেড়ে গেছে। ভোরের কনকনে ঠান্ডা, ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় জ্বর, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়াজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে অসুস্থ শিশু ও বয়স্কদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ স্থানীয় চিকিৎসকদের কাছে ভিড় করতে দেখা গেছে।

ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক জানান, “শীতের কারণে শিশু ও বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক কমে যায়। তাই এই সময় নিউমোনিয়া, ঠান্ডাজনিত জ্বর ও শ্বাসকষ্টের রোগী বাড়ছে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়া এবং গরম কাপড় ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি।”

অন্যদিকে নিম্নআয়ের মানুষ ও চরাঞ্চলের বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন। অনেকেরই পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় রাত কাটানো কঠিন হয়ে উঠেছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষদের কাজেও পড়েছে বিরূপ প্রভাব।
পাথর ডুবির বাসিন্দা বাসিন্দা আবু তালেব বলেন, “ভোরবেলা এমন ঠান্ডা পড়ে যে ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। ছোট বাচ্চারা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে।”

এদিকে সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। দ্রুত শীতবস্ত্র বিতরণ ও স্বাস্থ্যসেবার উদ্যোগ গ্রহণ না করা হলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

শীতের এই কঠিন সময়ে প্রশাসন ও বিত্তবানদের সহযোগিতায় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে ভূরুঙ্গামারীবাসী।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট